নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার নন্দীগ্রামে ধর্ষণে গর্ভবতী কিশোরীর অবেশেষে বিয়ে হয়েছে। জানা গেছে, নন্দীগ্রাম উপজেলার ২নং নন্দীগ্রাম ইউনিয়নের উত্তর চৈয়তপুর গ্রামের হতদরিদ্র শহিদুল ইসলামের ১৪ বছর বয়সী কিশোরী মেয়ে কাজ-কর্ম করে জীবন যাপন করতো। ৬ মাস পূর্বে একই গ্রামের আব্বাস আলীর ছেলে আক্কাস আলী (৫০) ওই কিশোরীর বড়ভাই সোহাগ আলীকে মোবাইল চুরির ঘটনায় ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে রাতে জোরপূর্বক ধর্ষণের ঘটনা ঘটায়। এতে সে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। লোক লজ্জার ভয়ে তারা বিষয়টি চাপা রাখে। এখন সে ৬ মাসের গর্ভবতী। তা সবাই জেনে যায়। স্থানীয় প্রভাবশালী মাতব্বররা আক্কাস আলীর পক্ষে থাকার কারণে ভয়ে থানায় মামলা করার সাহস পায়নি। এমতাবস্থায় গত ১৮ই জুলাই সাংবাদিকরা সরজমিনে গিয়ে ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করে। এরপর ঘটনার বিষয়টি উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসার খালেদা ইয়াসমিনকে অবহিত করেন। তিনি আইনী সহযোগিতা করার আশ্বাস প্রদান করেন। তারপর রাতেই গ্রাম্য মাতব্বররা তাদের বিয়ে দিয়েছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক আব্দুল বারী বারেক জানান, তাদের বিয়ের কথা শুনেছি। ভরণপোষণ না দেয়ার কারণে তারা আমার কাছে এসেছিল।
নন্দীগ্রামে ধর্ষণে গর্ভবতী কিশোরীর অবশেষে বিয়ে
July 23, 2017
278 Views

You may also like
সর্বশেষ সংবাদ
জিতে ১০ পয়েন্ট পেলো বাংলাদেশ
8 hours ago
তালহার মোস্তাকিমের ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী আগামীকাল
10 hours ago
বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগ এর শোক বার্তা
11 hours ago

