এস কে সাইফ, (গাইবান্ধা প্রতিনিধি) : জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল তিতুমীর কলেজ শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত হয়েছেন প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ২০০৯-২০১০ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র এম এ মতিন মোল্লা । জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজীব অাহসান ও সাধারণ সম্পাদক অাকরামুল হাসান মিন্টুর স্বাক্ষরিত তিতুমীর কলেজ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে এম এ মতিন মোল্লাকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করা হয়। মতিনের গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ২ নং কাটাবাড়ি ইউনিয়নের বোগদহ কলোনী । বাবা মৃত: মছির উদ্দীন ও মাতা মোছা: অাছিয়া বেগমের ২য় পুত্র এম এ মতিন মোল্লা । এলাকা সূত্রে জানা যায়, তিনি কলেজে ভর্তির আগে থেকেই জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিভিন্ন কার্যক্রমের সাথে অংশগ্রহন করে আসছেন। জানা যায়, কলেজে ভর্তি হওয়ার পর পর থেকেই তিনি শুরু করেন ছাত্র- রাজনীতি । অবশেষে এম এ মতিন মোল্লাকে তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মনোনীত করায় সে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাজীব অাহসান এবং সাধারণ সম্পাদক অাকরামুল হাসান ও কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নুর অালম রাসেলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ” জিয়াউর রহমানের জীবন ও যৌবনের উচ্ছ্বাস দিয়ে হাতে গড়া সংগঠন শিক্ষা ঐক্য, প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের তিতুমীর কলেজ শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনোনীত করায় রাজীব অাহসান, অাকরামুল হাসান মিন্টু ও নুর অালম রাসেল ভাইকে ধন্যবাদ জানাই। যতদিন বেঁচেথাকবো ততদিন জিয়ার আদর্শ বুকে ধারণ করে যাবো। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নে এবং তাঁর হাতকে আরো শক্তিশালী করতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাথে দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।তাছাড়া আমি কখনো পদ-পদবীর জন্য রাজনীতি করিনি,ভালবেসে সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছি, কিন্তু আজ যে মর্যাদা পেয়েছি, আমার নেতারা আমাকে যে মর্যাদা দিয়েছেন জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে তার মূল্য রাখবো ইনশা আল্লাহ। যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন জিয়ার আদর্শকে ধারন করে এগিয়ে যেতে চাই।”
তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনোনীত গোবিন্দগঞ্জের মতিন
June 15, 2017
103 Views
You may also like
সর্বশেষ সংবাদ
সারিয়াকান্দিতে থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৫
3 months ago
শোক সংবাদঃ নৈশ্য প্রহরী শাহজাহান আলীর ইন্তেকাল
3 months ago
কাজিটুলা থেকে বৃদ্ধ নিখোঁজ; ১৯ দিনেও মেলেনি খোঁজ
3 months ago