উল্লেখ্য, এর আগে তিনি ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঝিনাইদহ-২ আসনে জাতীয় যুক্তফ্রন্টের ব্যানারে প্রার্থী হয়েছিলেন। পরবর্তীতে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে মহাজোটের শরিক হিসেবে নির্বাচনে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন কিন্তু মনোনয়ন পাননি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবার তিনি মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে হাইকমান্ডে মনোনয়ন চাইবেন বলে নিশ্চিত করেছেন।
এ ব্যাপারে জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু বলেন, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির পক্ষ থেকে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবশ্যই সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি। অসাংবিধানিক উপায়ে কাউকে রাষ্ট্রী ক্ষমতা দখল করতে দেয়া হবে না। দেশ বিরোধী সকল ষড়যন্ত্র জনগণকে সাথে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মোকাবেলা করা হবে।
তিনি বলেন, আমি আমার নির্বাচনী এলাকায় প্রায় ২৫ বছর ধরে জনগণের স্বার্থে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। এই আসনের জনগণ যে উন্নয়ন প্রত্যাশা করেছিল, যোগ্য নেতৃত্ব না পাওয়া তাদের সেই কাক্সিক্ষত উন্নয়ন এখনো সম্ভব হয়নি। সর্বোপরি তাদের ভাগ্যে তেমন কোন উন্নয়ন হয়নি। আমি এই আসন থেকে নির্বাচিত হলে এলাকার সকলকে নিয়ে ঝিনাইদহ-২ আসনকে সারাদেশে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করবো।
তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে আমি জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেছি। গ্রামগঞ্জ, হাটবাজার সর্বত্রই জনগণের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জনগণের বন্ধু হিসেবে বিপদে-আপদে সবসময়ই জনগণের পাশে ছিলাম, ভবিষ্যতেও থাকবো। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অত্র এলাকায় আমার ভূমিকাকে মূল্যায়ন করে আমাকে ঝিনাইদহ-২ আসনে মনোনয়ন দিবেন বলে প্রত্যাশা করছি।