প্রধান অতিথি বলেন, ডেঙ্গু দুর্যোগ মোকাবেলায় সমন্বিত প্রয়াস দরকার। এই বিষয়ে গবেষণা জোরদার করা এবং জাতীয় মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে। সরকারিভাবে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার পাশাপাশি প্রত্যেক জনপ্রতিনিধিকে এই বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের পাশাপাশি সকল সরকারি বেসরকারি সংগঠনকে একত্রিত করে সারা দেশব্যাপী পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচী বাস্তবায়ন করতে হবে।
উদ্বোধক তার বক্তব্য বলেন, ডেঙ্গু দুর্যোগ মোকাবেলায় ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মেয়ররা গণমাধ্যমে যতটা সরব কাজে ততটা ব্যর্থ। জনগণ নিয়মিত ট্যাক্স পরিশোধ করলেও সিটি কর্পোরেশনের নাগরিক সেবা থেকে বরাবরই জনগণ বঞ্চিত। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জনপ্রিয়তা বজায় রাখতে এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
প্রধান আলোচক বলেন, আমরা ইতোমধ্যে সারা দেশে ১৬ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ ও স্বাস্থ্য সেবা দিয়েছি। আমরা প্রত্যাশা করি ডাক্তার এবং সেবা প্রত্যাশী রোগীদের সমন্বয়ের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আধুনিক ও যুব উপযোগী করা সম্ভব। তবে বর্তমান সময়ে ডেঙ্গু দুর্যোগ মোকাবেলায় সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলরদের নীরবতা আমাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে। বর্তমান সরকার উন্নয়নের চেষ্টা করলেও দলের কিছু নেতাদের দায়িত্বহীনতার কারণে জনগণ সুফল পাচ্ছে না।
ওষুধ বিতরণ ও স্বাস্থ্য সেবা কর্মসূচিতে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ২ শতাধিক রোগীকে ওষুধ প্রদান করা হয়।