মনের একান্ত ভাবাবেগ সুন্দর ও নিখুঁতভাবে প্রকাশ করার জন্য চিঠি অতুলনীয়। চিঠিপত্র যোগাযোগের জন্যও একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। কিন্তু আমাদের বর্তমান প্রজন্মের চিঠিপত্র লেখার আগ্রহ নেই বললেই চলে। প্রযুুক্তিগত কল্যাণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর সহজলভ্যতার কারণে চিঠিপত্র আজ অনাদৃত ও অবহেলিত। চিঠিপত্র আদান-প্রদানের বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান হলো ডাকঘর। প্রাচীনকালে রাজারা চিঠিপত্র বহনের জন্য পোষা কবুতর ব্যবহার করতেন। আধুনিক সমাজে চিঠিপত্র আদান-প্রদানে ডাকপিয়নের কর্তব্যনিষ্ঠা প্রশংসনীয়। তাঁদের নিয়ে সুন্দর গানও লেখা হয়েছে, রচিত হয়েছে অনেক সাহিত্যও। তা ছাড়া, ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক ও মানি অর্ডার সেবার জন্যও একটি দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান। ডাকটিকিট সংগ্রহ করা একসময় অনেক মানুষের শখও ছিল। সংগৃহীত ডাকটিকিটের প্রদর্শনীও হতো তখন। ডাকঘর আমাদের ঐতিহ্য। এ প্রতিষ্ঠানকে আধুনিকায়ন করা ও এর অস্তিত্ব ধরে রাখা একান্ত জরুরি। ইতিমধ্যে সে কাজ শুরুও হয়েছে, সেটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
ডাকঘর আধুনিকায়ন
April 5, 2017
71 Views
You may also like
সর্বশেষ সংবাদ
সারিয়াকান্দিতে থানা পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৫
3 months ago
শোক সংবাদঃ নৈশ্য প্রহরী শাহজাহান আলীর ইন্তেকাল
3 months ago
কাজিটুলা থেকে বৃদ্ধ নিখোঁজ; ১৯ দিনেও মেলেনি খোঁজ
3 months ago