নাটোরের প্রিন্স মনির এখন ছোট পর্দার দর্শকের প্রিয় মুখ

নাটোর প্রতিনিধি: নাটোর নলডাঙ্গা উপজেলার পাটুর গ্রামের মনিরুজ্জামান ( প্রিন্স মনির ) এখন ছোট পর্দার দর্শকের দক্ষ অভিনয় মাধ্যামে প্রিয় মুখ হয়ে উঠেছে। পাটুর-হাপানিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল গনী ও আরিফা আক্তারের ছোট ছেলে পিন্স মনির। প্রিন্সি মনিরের বন্ধু হাফিজুর রহমান সোহাগ বলেন, ছোট থেকেই অভিনয়,গান,মডিলিং করার প্রতি আগ্রহী ছিল মনির।সে এলাকার যে কোন অনুষ্ঠানে ও পারিবাড়িক অনুষ্ঠানে অভিনয়, গান গেয়ে সবাইকে মুগ্ধ করে দিতো।

প্রিন্স মনির বলেন, আমার ছোট বেলা থেকেই সখ টিভি নাটকে অভিনয় করার । ইচ্ছে বা সখের বসেই মডেলিং, অভিনয় শুরু করি ।বিটিভিতে নাটক ,নাটীকা,ফিলার ও ম্যাগাজিনে কাজ করেছি ,প্রায় ৫০টি মত।স¦াধীন থিয়েটারের নাট্যকর্মী,থিয়েটারটি পরিচালনা করছেন পিতম পিকু ভাই।
আমি ছোটখাট একজন অভিনেতা।আবুল হায়াত,এটি.এম শামসুজ্জামান,রাইসুল ইসলাম আসাদ,মামুনুর রশিদ,খায়রুল আলম সবুজ আংকেল,কুসুম আপু,শাহেদ শরীফ খান,জাহিদ হাসান,মীর সাীব্বর,আজিজুল হাকিম ভাইয়ের অভিনয় আমার ভাল লাগে ।আমার অনেক ইচ্ছা ছিল তাদের সঙ্গে যদি কখন অভিনয় বা কাজ করতে পারি।একদিন সত্যিই সৌভাগ্য হল আমার। কাজেই ছবি তুলতে ভুললাম না। ধারাবাহিক নাটক পন্ডিতের মেলার শুটিং করতে মানিকগঞ্জে গিয়েছিলাম নাটকের পুরো ইউনিট।আমার ও সুযোগ হয় ধারাবাহিকটিতে মফিজ পাগলের চরিত্রে অভিনয় আর টিভিতে প্রচারের পর দর্শকের মাঝে সাড়া পড়েছিল ব্যাপক।আমার সহশিল্পী ছিলেন খায়রুল আলম সবুজ আংকেল,কুসুম আপু,শাহেদ শরিফ খান ভাই সহ আর অনেকে।সেদিন আমর আমার আনন্দের সীম ছীল না।সহশিল্পী হিসেবে তো বটেই,মানুষ হিসেবেও তাদের ব্যবহার আমাকে খুবই মু”করেছে যা আমার সারা জীবন মনে থাকবে।নাকটি রচনা করেছেন মোহাম্মাদ কামরুল ইসলাম। নাটকটি পরিচালনা করেছেন মোঃ কামরুল হাসান সবুজ এবং সহকারী পরিচালক ছিলাম যারা সীমান্ত সজল,প্রিন্স মনির ।প্রিন্স মনির আরো বলেন ,অতীশ দ্বিপংকর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এস.সি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং লেখা পড়া শেষ করে ব্যবসা পাশা পাশি অভিনয় করছেন।দীপ্ত টিভিতে পালকীতে অভিনয় করে আবারো দর্শকের প্রিয় মুখ হয়ে উঠেছেন।এখন তার হাতে ১০/১২টি নাটকের কাজ করছেন।তিনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেনএবং অভিনয় করে যে সারাটি জীবন মানুষকে আনন্দ দিতে পারে।

সর্বশেষ সংবাদ