হযরত খাজা শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ) এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

এ,এইচ,খোকন চলনবিল প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার নওগাঁয় অবস্থিত দাদা পীর হযরত হাজী খাজা শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)-এর পবিত্র মাজার শরীফ বিদ্যমান৷
হযরত খাজা শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী ও পরিচিতিঃ হযরত খাজা শাহ্ শরীফ জিন্দনী (রহঃ) বোখারা অন্তর্গত জিন্দান নগরের রাজ বংশে জন্ম গ্রহন করেন।বাল্যকালে তিনি অত্যান্ত মেধাবী আধ্যাতিক বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন।তিনি হযরত ইমাম বোখারী(রহঃ)বোখারী নগরের দরবার হতে এলেম হাদিস তাফ্সীর ও ফিকাহ্ শাস্ত্রে অসাধারন ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।জাহেরী এলেম চর্চা সমাপ্ত করেন।আধ্যাতিক বুদ্ধি লাভের প্রবল ইচ্ছায় কিছুদিন বিভিন্ন স্হানে ভ্রমন করেন।অবশেষে বিশ্ববিখ্যাত আউলিয়া কুলের শিরোমনি হযরত কুতুবউদ্দীন মাওদুদ চিশতি(রহঃ)এর হাতে বায়াত হন।বর্ণিত আছেন হযরত খাজা হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী(রহঃ)একাধারে ১২ বছর গভীর জঙ্গলে কঠোর সাধনায় নিমগ্ন ছিলেন।তখন তিনি অতি সামান্য আহার করতেন।কখনো কখনো একাধারে ৫ থেকে৭ সাত দিন পর্যন্ত জিকির রত অবস্হায় কাটাতেন।হযরত খাজা কুতুব উদ্দীন মাওদুদ চিশতী(রহঃ)হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)কে ইসমে আজম শিক্ষা দেন।এর ফলে তিনি এলমে লাদুন্নীও এলমে তাছাউফ বুদ্ধির অধিকারী হন।অতঃপর তার মুরশির্দ তাকে আপন খেরকা পরিধান করিয়া দেন।আর তক্ষনি অদৃশ্য হইতে আওয়াজ ভেসে এলো হে হাজী এই খেরকা তোমারী শোভা পেয়েছে। আর আমি তোমাকে আপন বন্ধু রুপে গ্রহন করে নিলাম।খাজা ওসমান হারুনী (রহঃ)এর মুর্শিদ এবং খাজা গরীব নেওয়াজের দাদাপীর হযরত শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)ছিলেন তদীয় জামানার সকল শ্রেনী  আউলিয়দের সুলতান বা বাদশাহ্।অতপর তিনি ইসলামের প্রচারের উদ্দেশ্যে ভারত বর্ষে তথা  বাংলাদেশের চলনবিলের পাশ্বে করতোয়া নদীর বাঁকে নওগাঁতে আসেন। হযরত খাজা হাজী শাহ্ শরিফ জিন্দনী(রহঃ)অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। কথিত আছেন আছেন তিনি বাঘের পিঠে সওয়ার হয়ে নওগাঁতে আস্তনা করেন। তাহার এই অলৌকিক ক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হয়ে হিন্দুরা দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে থাকেন।হযরত শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)তৎকালিন রাজা ভানশিং কে মুর্তি পূজা করতে বারন করায় তাহার সঙ্গে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।যুদ্ধে রাজা ভাংসিং পরাজিত হইয়া স্ব -পরিবারে মানগুম্ভুরিয়া পুকুরে নৌকা ডুবিয়ে আত্নহত্যা করেন।ঐতিহাসিক নওগাঁর শাহী মসজিদ টি ৯৩২ হিজরীতে নসরত শাহ্ এর আমলে নির্মিত। মসজিদ টির পূর্ব উওর পার্শে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানীর পবিএ মাজার শরীফ অবস্হিত।বিভিন্ন সময় মসজিদের সংস্কার হওয়তে মাজার টি এখন  মসজিদে মধ্যে অবস্হিত।প্রতি বছর চৈএ মাসের প্রথম শুক্রবারে পবিত্র ওরস মোবারক অনুষ্ঠিত হয়।মসজিদটির সবুজ গুম্বজের নিচে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী(রহঃ)এর পবিএ মাজার শরীফ অবস্হিত।লক্ষ লক্ষ আশেকান জাকেরান ভক্ত বৃন্দু দেশ বিদেশ হতে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী (রহঃ)এর পবিএ মাজার জিয়ারত করতে আসে।
হযরত খাজা শাহ্ শরীফ জিন্দনী (রহঃ) বোখারা অন্তর গত জিন্দান নগরের রাজ বংশে জন্ম গ্রহন করেন।বাল্যকালে তিনি অত্যান্ত মেধাবী আধ্যাতিক বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন।তিনি হযরত ইমাম বোখারী(রহঃ)বোখারী নগরের দরবার হতে এলেম হাদিস তাফ্সীর ও ফিকাহ্ শাস্ত্রে অসাধারন ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।জাহেরী এলেম চর্চা সমাপ্ত করেন।আধ্যাতিক বুদ্ধি লাভের প্রবল ইচ্ছায় কিছুদিন বিভিন্ন স্হানে ভ্রমন করেন।অবশেষে বিশ্ববিখ্যাত আউলিয়া কুলের শিরোমনি হযরত কুতুবউদ্দীন মাওদুদ চিশতি(রহঃ)এর হাতে বায়াত হন।বর্ণিত আছেন হযরত খাজা হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী(রহঃ)একাধারে ১২ বছর গভীর জঙ্গলে কঠোর সাধনায় নিমগ্ন ছিলেন।তখন তিনি অতি সামান্য আহার করতেন।কখনো কখনো একাধারে ৫ থেকে৭ সাত দিন পর্যন্ত জিকির রত অবস্হায় কাটাতেন।হযরত খাজা কুতুব উদ্দীন মাওদুদ চিশতী(রহঃ)হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)কে ইসমে আজম শিক্ষা দেন।এর ফলে তিনি এলমে লাদুন্নীও এলমে তাছাউফ বুদ্ধির অধিকারী হন।অতঃপর তার মুরশির্দ তাকে আপন খেরকা পরিধান করিয়া দেন।আর তক্ষনি অদৃশ্য হইতে আওয়াজ ভেসে এলো হে হাজী এই খেরকা তোমারী শোভা পেয়েছে। আর আমি তোমাকে আপন বন্ধু রুপে গ্রহন করে নিলাম।খাজা ওসমান হারুনী (রহঃ)এর মুর্শিদ এবং খাজা গরীব নেওয়াজের দাদাপীর হযরত শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)ছিলেন তদীয় জামানার সকল শ্রেনী  আউলিয়দের সুলতান বা বাদশাহ্।অতপর তিনি ইসলামের প্রচারের উদ্দেশ্যে ভারত বর্ষে তথা  বাংলাদেশের চলনবিলের পাশ্বে করতোয়া নদীর বাঁকে নওগাঁতে আসেন। হযরত খাজা হাজী শাহ্ শরিফ জিন্দনী(রহঃ)অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। কথিত আছেন আছেন তিনি বাঘের পিঠে সওয়ার হয়ে নওগাঁতে আস্তনা করেন। তাহার এই অলৌকিক ক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হয়ে হিন্দুরা দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে থাকেন।হযরত শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)তৎকালিন রাজা ভাংশিংকে মুর্তি পূজা করতে বারন করায় তাহার সঙ্গে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।যুদ্ধে রাজা ভাংসিং পরাজিত হইয়া স্ব -পরিবারে মানগুম্ভুরিয়া পুকুরে নৌকা ডুবিয়ে আত্নহত্যা করেন।ঐতিহাসিক নওগাঁর শাহী মসজিদ টি ৯৩২ হিজরীতে নসরত শাহ্ এর আমলে নির্মিত। মসজিদ টির পূর্ব উওর পার্শে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানীর পবিএ মাজার শরীফ অবস্হিত।বিভিন্ন সময় মসজিদের সংস্কার হওয়তে মাজার টি এখন  মসজিদে মধ্যে অবস্হিত।প্রতি বছর চৈত্র মাসের প্রথম শুক্রবারে পবিত্র ওরস মোবারক অনুষ্ঠিত হয়।মসজিদটির সবুজ গুম্বজের নিচে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী(রহঃ)এর পবিত্র মাজার শরীফ অবস্হিত।লক্ষ লক্ষ আশেকান জাকেরান ভক্ত বৃন্দ দেশ বিদেশ হতে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী (রহঃ)এর পবিত্র মাজার জিয়ারত করতে আসে।
বোখারা অন্তর গত জিন্দান নগরের রাজ বংশে জন্ম গ্রহন করেন।বাল্যকালে তিনি অত্যান্ত মেধাবী আধ্যাতিক বুদ্ধির অধিকারী ছিলেন।তিনি হযরত ইমাম বোখারী(রহঃ)বোখারী নগরের দরবার হতে এলেম হাদিস তাফ্সীর ও ফিকাহ্ শাস্ত্রে অসাধারন ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।জাহেরী এলেম চর্চা সমাপ্ত করেন।আধ্যাতিক বুদ্ধি লাভের প্রবল ইচ্ছায় কিছুদিন বিভিন্ন স্হানে ভ্রমন করেন।অবশেষে বিশ্ববিখ্যাত আউলিয়া কুলের শিরোমনি হযরত কুতুবউদ্দীন মাওদুদ চিশতি(রহঃ)এর হাতে বায়াত হন।বর্ণিত আছেন হযরত খাজা হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী(রহঃ)একাধারে ১২ বছর গভীর জঙ্গলে কঠোর সাধনায় নিমগ্ন ছিলেন।তখন তিনি অতি সামান্য আহার করতেন।কখনো কখনো একাধারে ৫ থেকে৭ সাত দিন পর্যন্ত জিকির রত অবস্হায় কাটাতেন।হযরত খাজা কুতুব উদ্দীন মাওদুদ চিশতী(রহঃ)হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)কে ইসমে আজম শিক্ষা দেন।এর ফলে তিনি এলমে লাদুন্নীও এলমে তাছাউফ বুদ্ধির অধিকারী হন।অতঃপর তার মুরশির্দ তাকে আপন খেরকা পরিধান করিয়া দেন।আর তক্ষনি অদৃশ্য হইতে আওয়াজ ভেসে এলো হে হাজী এই খেরকা তোমারী শোভা পেয়েছে। আর আমি তোমাকে আপন বন্ধু রুপে গ্রহন করে নিলাম।খাজা ওসমান হারুনী (রহঃ)এর মুর্শিদ এবং খাজা গরীব নেওয়াজের দাদাপীর হযরত শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)ছিলেন তদীয় জামানার সকল শ্রেণীর  আউলিয়দের সুলতান বা বাদশাহ্।অতপর তিনি ইসলামের প্রচারের উদ্দেশ্যে ভারত বর্ষে তথা  বাংলাদেশের চলনবিলের পাশ্বে করতোয়া নদীর বাঁকে নওগাঁতে আসেন। হযরত খাজা হাজী শাহ্ শরিফ জিন্দনী(রহঃ)অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। কথিত আছেন আছেন তিনি বাঘের পিঠে সওয়ার হয়ে নওগাঁতে আস্তনা করেন। তাহার এই অলৌকিক ক্ষমতা দেখে মুগ্ধ হয়ে হিন্দুরা দলে দলে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করতে থাকেন।হযরত শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)তৎকালিন রাজা ভান শিং কে মুর্তি পূজা করতে বারন করায় তাহার সঙ্গে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।যুদ্ধে রাজা ভানসিং পরাজিত হইয়া স্ব -পরিবারে মানগুম্ভুরিয়া পুকুরে নৌকা ডুবিয়ে আত্নহত্যা করেন।ঐতিহাসিক নওগাঁর শাহী মসজিদ টি ৯৩২ হিজরীতে নসরত শাহ্ এর আমলে নির্মিত। মসজিদ টির পূর্ব উওর পার্শে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানীর পবিত্র মাজার শরীফ অবস্হিত।বিভিন্ন সময় মসজিদের সংস্কার হওয়তে মাজার টি এখন  মসজিদে মধ্যে অবস্হিত।প্রতি বছর চৈএ মাসের প্রথম শুক্রবারে পবিত্র ওরস মোবারক অনুষ্ঠিত হয়।মসজিদটির সবুজ গুম্বজের নিচে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দানী(রহঃ)এর পবিত্র মাজার শরীফ অবস্হিত।লক্ষ লক্ষ আশেকান জাকেরান ভক্ত বৃন্দ দেশ বিদেশ হতে হাজী শাহ্ শরীফ জিন্দনী (রহঃ)এর পবিএ মাজার জিয়ারত করতে আসেন।

সর্বশেষ সংবাদ