গত ১০/০৫/২০২৩ইং তারিখে কে বা কারা বুড়িমারী স্থলবন্দর লোড আনলোড লেবার ইউনিয়নের সাধারণ সদস্য সাজ্জাদ হোসেন, পিতা—মোঃ দুলাল হোসেন, ওয়ার্ড—০৩, বুড়িমারী, পাটগ্রাম, লালমনিরহাট এর নাম, এনআইডি, মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে এবং স্বাক্ষর জালিয়াতি করে শ্রম মহাপরিচালক বরাবরে বুড়িমারী স্থলবন্দরে কার্যক্রমরত ৩ টি ট্রেড ইউনিয়নের কার্যকরী কমিটি কর্তৃক অর্থ আত্মসাৎ ও নির্বাচন অনুষ্ঠানে ব্যবস্থা নিতে আবেদন করেন। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৮/০৫/২০২৩ইং তারিখে শ্রম দপ্তরের স্মারক নং—৪০.০২.০০০০.০৩৪.৯৯.০১১.১৮.
কিন্তু গত ২৬/০৭/২০২৩ইং তারিখে রংপুরের আঞ্চলিক শ্রম দপ্তরের কর্মকর্তারা উভয় পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসলে অভিযোগকারী সাজ্জাদ হোসেন ১০/০৫/২০২৩ইং তারিখের অভিযোগের ব্যাপারে কিছু জানেন না বলে দাবি করেন। এমনকি অভিযোগপত্রের স্বাক্ষরটিও তার নয় বলে জানান।
একটি ভুয়া, ভিত্তিহীন অভিযোগকে কেন্দ্র করে শ্রম দপ্তরের তদন্তের নির্দেশনাকে কেন্দ্র করে বুড়িমারী স্থলবন্দরের শ্রমিকদের মাঝে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে শ্রমিকরা জানান, স্থানীয় কতিপয় প্রভাবশালী ব্যক্তি রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বুড়িমারী স্থলবন্দরের নিয়ন্ত্রণ নিতে এ ভুয়া অভিযোগ দায়ের করেছে। বুড়িমারী স্থলবন্দরের শ্রমিকদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টির মাধ্যমে অবৈধ ফায়দা হাসিলে তারা এমনটি করছেন। অতীতেও তারা নানা ষড়যন্ত্র করে বুড়িমারী স্থলবন্দরে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা করেছেন। সাধারণ শ্রমিকরা অবিলম্বে তদন্ত কার্যক্রম বন্ধে করে এ কর্মকান্ডের সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানান।