মাদকের চেয়েও ভয়ানক রুপ নিয়েছে দাদন ব্যবসা বললেন ওসি আব্দুল হাই

মোঃআতিকুর হাসান সজীব,নওগাঁ,প্রতিনিধিঃ বর্তমানে দেশে মাদকের চেয়েও ভয়াবহ ক্ষতিকর রুপ নিয়েছে সমাজে দাদন ব্যাবসা। যার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে অভাবি পরিবারের সদস্যরা বিষেশ করে দিনমজুর, শ্রমিক,রিস্কা-ভ্যান চাক সহ সল্প আয়ের মানুষদের দুর্বলাত সুযোগে এক শ্রেনীর অসাধু দাদন ব্যাবসায়রা সাধারণ মানুষকে জিম্মিকরে ফাইদা লুটছে। সাধারণত ৯০ ভাগ পরিবার বিভিন্ন এনজিও থেকে সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করার অঙ্গিকারে ঋন গ্রহন করেছেন।অনেক মধ্যবিত্ত এবং ছোট বরিরার রয়েছেন যাদের সাপ্তাহিক কিস্তি বাবদ দিতে হয় ১ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা বা তার অধিক। এই কিস্তি টাকার যোগান দিতে কেউ সক্ষম হন আবার কেউ অক্ষম হন টানাপোড়নের মধ্য দিয়েই চলে অভাবী সংসার। এমনত অবস্থায় সংসারের কোন বারতি অর্থের প্রয়োজন হলে তা যোগান দিতে অভাবি মানুষ গুল বিভিন্ন দাদন ব্যাবসায়দের স্মরণাপূর্ন হয়।
তখন ব্যাক্তি পর্যায়ের দাদন ব্যাবসায়ীরা প্রতি হাজারে ১ শত থেকে ৪ শত টাকা মাসিক সুদের চুক্তিতে অভাবি পরিবারের সদস্যদের মাঝে ব্লাইংক ষ্টাম্প, চেক নিয়ে ঋণ দিচ্ছেন। যা সমবায়ী নিয়ম নিতির অবগ্যা। চড়া সুদের কারনে একপর্যায়ে ঋন দাতা এবং গ্রাহকের মধ্য দন্দ তৈরিহয় তখন গ্রাহককে দাদন ব্যাবসায়ীরা স্থানিয় পাতি মাস্তানদের যোগসাজেশে নানা ভাবে হয়রানি করে।এ বিষয়ে নওগাঁ সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুল হাই নিউটন বলেন, অসাধু দাদন দাতাদের হয়রানির শিকার হয়ে মানুষ মানষিক ভাড়সাম্য হারিয়ে ভিটামাটি ছারাহচ্ছে। এমনকি আত্মহত্যার মত পথ বেছে নিচ্ছেন ৫০% চেকের (এন,আই এ্যাক্ট) মামলার ওয়ারেন্ট ইস্যু হচ্ছে টাকা নেবার সময় ব্লাইংক চেক দিয়ে দিতে না পারায় দাদনদাতারা ইচ্ছে মত টাকার অংক বসিয়ে নিচ্ছেন। লাখে ১০ হাজার বা তার বেশি সুদে টাকা দেয়া নেয়া ব্যাক্তিদের চিহ্নিত করে সরাসরি আমাকে অবহিত করুন। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগত ব্যাবস্থা গ্রহন করাহবে। ইতি পুর্বে নওগাঁ সদর থানায় কর্তব্যরত অবস্থায় ব্যাক্তিগত উদ্যেগে অসাধু দাদন দাতাদের তথ্য দেয়ার জন্য বিভিন্ন ইউনিয়নে মাইকিং করেছি। বর্তমানে সাপাহারে যোগদানের পর বিভিন্ন আলোচনা সভাই এবিষয়ে সকলকে অবগত করছি। ঈদের পর সাপাহার ইউনিয়ন পর্যায়ে অসাধু দাদন দাতাদের ধরিয়ে দিতে মাইকিং করার প্রস্থতি নেয়া হয়েছে। এবিষয়ে জনসাধারণ দের সহযোগিতা কামনা করেছেন ওসি আব্দুল হাই নিউটন।

সর্বশেষ সংবাদ